মিলনের উৎসবে যেন কাটছে সুর। মলিন মুখে জীর্ণ চেহেরায় ছিন্ন পোশাকে কেউ বয়সের ভারে, কেউ অসুস্থ শরীরে সড়ক রাস্তার ধারে রিকশার উপর বসে অপেক্ষায়।
একটা ভাড়া জুটলে যেন এর চেয়ে বড় পাওনা আর কী থাকতে পারে। শারদ উৎসবের জনস্রোতে শহরে সব ধরনের যানবাহন চলাচলে বিধি নিষেধ করে জারি রয়েছে সময়সূচি। এমনিতে সাইকেল রিকসার জায়গা দখল করেছে টোটো, অটো, ই-রিকসা।
এমন রিকসা চালক শ্রমিকদের হাতে পশ্চিম মেদিনীপুর প্রেস ক্লাব সহ জেলা শহরের সাংবাদিকরা তুলে দিনে সহায়তা।
আট দিন চলবে এমন চাল ডাল তেল মশলা, ডিম সহ একটি করে লুঙ্গি সহ শাড়ি পোশাক তুলে দেওয়া হয়েছে।
এক সময় জেলা শহরে ৭-৮ হাজার রিকশা চলতো। এমন রিকশা চালক শ্রমিকদের এখন সংকট। বাড়ির মহিলারা পরিচারিকার কাজ জোগাড় করেই সংসারের হাল ধরেন। আর ছোটোরাও নানান কাজে যুক্ত হয়ে পেট চালায়।
পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগে নানা অংশের সাড়া মিলেছে। এক্ষেত্রে প্রশাসনও দায়িত্ব পালন করেছে।
কোতোয়ালি থানার আইসি আতিউর রহমান, টাউনবাবু প্রশান্ত কীর্তনিয়া, পৌরপিতা সৌমেন খান, সমাজসেবী শুতনু চক্রবর্ত্তী সহ অনেকেই সামিল হোন এই কর্মসূচিতে। শামিল হন প্রেস ক্লাব এর সম্পাদক সমীর মন্ডল, সভাপতি শান্তনু মন্ডল সহ সদস্যরা।
ই মেলে।
মেদিনীপুর শহরে রিকশা পুলার ভাইদের হাতে খাদ্য সামগ্রিক সহ লুঙ্গি শাড়ী তুলে দেওয়ার ছবি।
Comments :0