পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে ওই ছাত্রীর ঘর থেকে একটি চিঠি তারা উদ্ধার করেছেন। বাবা মায়ের প্রতি লেখা চিঠিতে তিনি লিখেছেন, ‘‘বাবা মা, আমি জয়েন্ট পাশ করতে পারবো না। তাই আমি আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছি। আমি ব্যার্থ, এটাই আমার কাছে শেষ রাস্তা।’’
পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, নিহারিকা তার বাবার সাথে থাকতেন। জয়েন্ট পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য সে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় বসতে পারেননি।
চলতি বছর নিট পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকা আর এক পড়ুয়া উত্তরপ্রদেশের মহম্মদ জাইদ একই ভাবে চাপ সামলাতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়।
প্রতিবছর দু লক্ষের বেশি ছাত্রছাত্রী ডাক্তারি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং’র প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলির প্রস্তুতি নিতে রাজস্থানের কোটার কোচিং সেন্টারগুলিতে ভর্তি হয়। সাম্প্রতিক সময়ে কোটা থেকে একাধিক পড়ুয়ার আত্মহত্যার খবর মিলেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার বাড়তি চাপ নিতে না পেরে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন তারা।
Comments :0