CSIR-National Geophysical Research Institute এর বিশেষজ্ঞদের একটি দল উত্তরাখণ্ডের জোশিমঠের উদ্দেশ্যে রওনা হবে। সম্প্রতি জোশিমঠের সর্বত্র ভূমি ধস, ফাটল দেখা দিয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত শহরের ভূ-পৃষ্ঠের ম্যাপিং পরিচালনা করতে এই দল সেখানে যাবে, একজন শীর্ষ বিজ্ঞানী বলেছেন।
NGRI-এর প্রধান বিজ্ঞানী আনন্দকে পান্ডের নেতৃত্বে ১০-সদস্যের দলটি ১৩ জানুয়ারী জোশিমঠ পৌঁছাবে এবং পরের দিন থেকে তাদের কাজ শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। পরীক্ষাগুলি দুই সপ্তাহ ধরে চলতে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং তারপরে ধসের কারণ খুঁজে বের করার জন্য সমন্বিত ডেটা বিশ্লেষণ করা হবে।
“আমাদের সরঞ্জাম ইতিমধ্যেই পথে রয়েছে। ১৩ জানুয়ারী, পুরো টিম এই সাইটে চলে যাবে। এবং ১৪ তারিখ থেকে, আমরা সেই এলাকার জরিপ করার জন্য কমপক্ষে দুই সপ্তাহ সেখানে থাকব। আমরা জলের স্যাচুরেশন এবং মাটির ধরণ বোঝার জন্য ভূপৃষ্ঠের গভীর ফিজিক্যাল ম্যাপিং করার পরিকল্পনা করছি,” পান্ডে বলেছেন। পান্ডে বলেছেন যে তারা একটি বৈদ্যুতিক সার্ভে করতে যাচ্ছেন যা এই ধরনের সিসমিক জোনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
{ad}
যোশীমঠে প্রায় ৭২০ টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বাসিন্দাদের অভিযোগ জাতীয় সড়ক ও এনটিপিসি’র কাজের জন্যই এই অবস্থা হয়েছে। ফাটল দেখা যাওয়ার পর যোশীমঠ সংলগ্ন জাতীয় সড়ক নির্মানের কাজ ও এনটিপিসি’র কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হলেও রাতের অন্ধকারে কাজ চলছে বলে দাবি স্থানীয়দের। এরমধ্যেই হু হু করে জল ঢুকছে যোশী মঠে। যেকোনও সময়ে বিপদ হতে পারে। কিন্তু সরকারের নোটিসকেই অগ্রাহ্য করে চলছে সরকারি কাজ। তবে শুধু যোশীমঠ নয় কর্নপ্রয়াগেও বেশ কয়েকটি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
Comments :0