Shuvendu Shahjahan post Salim

শাহজাহানের সঙ্গে শুভেন্দুর ছবি, পোস্ট সেলিমের

রাজ্য

এই ছবি পোস্ট করেছেন মহম্মদ সেলিম।

সারা রাজ্যে অপরাধীদের মুক্তাঞ্চল তৈরি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল ছেড়ে এখন বিজেপি’র নেতা শুভেন্দু অধিকারীও জড়িত থেকেছেন এই কর্মকাণ্ডে। 
শেখ শাহজাহানের বাড়ি তল্লাশিতে ইডি আধিকারিকদের আক্রান্ত হওয়ার পর এ কথা বলেছিলেন সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের সঙ্গে শুভেন্দুর একটি ছবিও সোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন তিনি।
সেলিমের অভিযোগ ছিল, সিপিআই(এম) এবং বামপন্থীদের পাড়াছাড়া করা বা তাঁদের ওপর হামলার সংগঠিত কার্যকলাপ চালিয়েছে তৃণমূল। সন্দেশখালি অঞ্চলে শুভেন্দু অধিকারী সে সময়ে তৃণমূলের নেতা হিসেবে এমন পরিকল্পনায় জড়িত থেকেছেন। শেখ শাহজাহানদের তখনই বাড়বাড়ন্ত হয়। দুর্নীতি এবং দুষ্কৃতী চক্র ভাঙতে লড়াই আরও শক্তিশালী করতে ভাগাভাগির রাজনীতিকে প্রতিহত করার ডাকও দেন সেলিম।
সেলিমের পোস্ট করা ছবিতে একেবারে একান্তে দেখা যাচ্ছে শুভেন্দু এবং শাহজাহানকে। গত শুক্রবার শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশির সময়ই রক্তাক্ত হন ইডি আধিকারিকরা। পুলিশ ছয়দিনেও ধরতে পারেনি শাহজাহানকে। এর মধ্যে বয়ান নেওয়ার জন্য যদিও পুলিশ একাধিকবার গিয়েছে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি’র দপ্তরে। পুলিশের তৎপরতার ধরনে উঠেছে প্রশ্ন। 
ইডি’র নজরে এখন রয়েছে ধামাখালি লঞ্চঘাটের কাছে একটি বিলাসবহুল হোটেল। জানা গিয়েছে সেই হোটেলের মালিকও তৃণমূলের জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শাহজাহান।  
পাশাপাশি ফের তল্লাশিতে গেলে ফের আক্রান্ত হতে পারেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা বলে মনে করছেন সন্দেশখালির সরবেড়িয়া অঞ্চলের বহু মানুষ। কারণ হিসাবে তাঁরা বলেন, দীর্ঘ একযুগ ধরে পুলিশের নজরদারির অভাবে শেখ শাহজাহান বিপুল আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সহ একাধিক অস্ত্র মজুত করে রেখেছে।তার নিজের হাতে গড়া বাহিনীর সদস্য সংখ্যাও নেহাত কম নয়। শেখ শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করলে শুধু হবে না, বারুদের স্তুপের উপর সন্দেখালিতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অস্ত্র উদ্ধারও জরুরী। যদিও পুলিশ নিরুত্তর

Comments :0

Login to leave a comment