HIGH COURT OBSERVATION

কী বলল আদালত, এক ঝলকে

রাজ্য

যেভাবে দুর্নীতি
আদালতের পর্যবেক্ষণ

১) ওএমআর শিট মূল্যায়ন ও স্ক্যানিঙের জন্য এসএসসি এনওয়াইএসএ নামে সংস্থাকে গোপনে  টেন্ডার করে নিয়োগ করেছিল। 
২) সেই সংস্থা ডাটা স্ক্যানটেক নামে আরেকটি সংস্থাকে যুক্ত করেছিল ওএমআর শিট মূল্যায়নে।
৩) যদিও এসএসসি’র অফিসেই এই স্ক্যানিং হয়েছিল। কমিশনের দাবি ছিল ডাটা স্ক্যানটেককে  স্ক্যানিঙে যুক্ত করেনি,এনওয়াইএসএ সংস্থাকে বরাতও দেয়নি।
৪) কমিশন অরিজিনাল ওএমআর শিট সম্পূর্ণ নষ্ট করেছে, তবে স্ক্যান করা ওএমআর শিটের স্ক্যান কপি সার্ভারে রয়ে গেছে। 
৫) তাই ২০১৮ থেকে ২৩’ শাল পর্যন্ত আরটিআই করা প্রার্থীদের কমিশন স্ক্যান করা উত্তরপত্র বা ওএমআর শিটের কপি দেখিয়েছিল।
৬) গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ এই চারটি ক্ষেত্রেই শুন্যপদের থেকে বেশি নিয়োগ করা হয়েছিল।
৭) প্যানেলে নাম নেই এমন ব্যক্তিদেরও নিয়োগ করা হয়েছিল।
৮) খালি খাতা জমা দিয়েছিল এমন পরীক্ষার্থীরাও চাকরি পেয়েছিলেন।
৯) প্যানেলের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরেও নিয়োগ করা হয়েছিল।
১০) মেধা তালিকায় পিছনের দিকে থাকা প্রার্থীকে উপরের দিকে থাকা প্রার্থীকে বাদ দিয়েই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল।
১১) মেধা তালিকায় প্রাপ্ত নম্বর কখনও প্রকাশ করা হয়নি।
১২) কমিশন অবৈধ নিয়োগের ক্ষেত্রে সুপারনিউমারি পোস্ট তৈরির জন্য আবেদন জানিয়েছিল। রাজ্য মন্ত্রীসভা সেই বেআইনি সুপারিশে অনুমোদন দিয়েছিল।
 

Comments :0

Login to leave a comment