বহিরাগত বাইক বাহিনীতেও ভরসা নেই তৃণমূলের। তাই থানায় আটকে রাখা হয়েছে নির্বাচনের কর্মী, কংগ্রেস নেতা সাইদুর রহমানকে। তবে, তাতেও বিশেষ সুবিধা হবে না তৃণমূলের। ভোট লুট রুখবে গ্রাম। জানান দিল সাইদুর রহমানের বাড়ির উঠোনে গ্রামবাসীদের জমায়েত। তবে মানুষের ক্ষোভের আঁচ পাচ্ছে তৃণমূল। ফ্লপ হয়েছে শনিবার তৃণমূলের তারকাখচিত সভা। তারপরই ঝাঁপ বন্ধ হয়ে গিয়েছে তৃণমূলের দুটি অফিসের।
শুক্রবার বিকেলে সাগরদিঘির পাটকেলডাঙ্গায় সভা করেছিল সিপিআই(এম) ও কংগ্রেস। সভায় ভিড়ে গলা শুকিয়েছে তৃণমূলের। তাই রাত তিনটের সময় পাঁচিল টপকে সাইদুর রহমানের বাড়িতে ঢুকেছিল সাগরদিঘি থানার পুলিশ। ছিল না কোন মহিলা পুলিশ। তাও দেওয়া হয় দরজায় ধাক্কা। বাড়ির ভিতরে ঢুকে পড়ে সিভিল ড্রেসের পুলিশ। এরপর গাড়িতে ডেকে পাঠানো হয় সাইদুর রহমানকে। তারপর তাকে নিয়ে চম্পট দেয় পুলিশ। বাবার গ্রেপ্তারির এই বৃত্তান্তই এদিন গ্রামবাসীদের সামনে তুলে ধরে সাইদুর রহমানের ছেলে, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থী আব্দুল হাদি বিশ্বাস।
রবিবার সাইদুর রহমানের বাড়ি গিয়ে পরিবারের সাথে কথা বলেন সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম, পার্টি নেতা জামির মোল্লা, রজব আলি মল্লিক। ছিলেন কংগ্রেস নেতা আশুতোষ ব্যানার্জি, হাসানুজ্জামান বাপ্পা।
Comments :0