খাদ্যে মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়ল পাইকারি বাজারের মূল্য সূচকেও। সব জিনিসের দামের হিসেবে নভেম্বরে পাইকারি মূল্যসূচক ০.২৬ শতাংশ। খাদ্যদ্রব্যে দাম বৃদ্ধির হার ৮.১৮ শতাংশ। অক্টোবরে এই হার ছিল ২.৫৩ শতাংশ। নভেম্বরে সবজিতে মূল্যবৃদ্ধির হার ১০.৪৪ শতাংশ। ধানের দামও ১০.৪৪ শতাংশ এবং ফলের ৮.৩৭ শতাংশ বেড়েছে।
গত কয়েকমাসে এই সূচক আগের বছরের তুলনায় কমতে দেখা গিয়েছে। যদিও আমজনতার খুচরো বাজারে দাম বৃদ্ধির হার চড়াই থেকেছে। পাইকারি বাজারে গত মার্চে মূল্যবৃদ্ধির হার ছিল ১.৪১ শতাংশ। পরের কয়েকমাসে দাম কমার পরিসংখ্যানই পাওয়া গিয়েছিল।
কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রক জানাচ্ছে খাদ্য, খনিজ, যন্ত্রপাতি, কম্পিউটার, যানবাহনের দাম বেড়েছে গত বছরের নভেম্বরের তুলনায়।
গত সপ্তাহে খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়বে বলে আশঙ্কা জানিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্কও। মুদ্রানীতি ঘোষণায় বলা হয় যে খাদ্য দ্রব্যের দাম অনিশ্চিত থাকবে। সবজির দাম বাড়ার আশঙ্কাও জানানো হয়।
পাইকারি বাজার থেকে জিনিসপত্র কেনেন দোকানদার বা ব্যবসায়ীরা। স্থানীয় খুচরো বাজার দোকানে সাধারণ মানুষকে বিক্রি করেন পণ্য। খুচরো বাজারের দাম বা ক্রেতা মূল্য সূচকে নভেম্বরে মূল্যবৃদ্ধির হার ৫.৬ শতাংশ, তিন মাসে সর্বোচ্চ। খাদ্যদ্রব্যে মূল্যবৃদ্ধির হার, এই সূচক, অনুযায়ী ৮.৭ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার পাইকারি বাজারের সূচকও দেখাচ্ছে খাদ্যদ্রব্যের দাম রয়েছে চড়া স্তরেই।
WPI NOVEMBER
পাইকারি বাজারে খাদ্যের দাম বেড়েছে ৮.১৮%
×
Comments :0