জ্যোতিপ্রিয় অক্টোবর মাসের শেষের দিকে গ্রেপ্তার হলেও তার ঠিকানা ছিল সিজিও কমপ্লেক্স। এদিন তাকে ইডি’র বিশেষ আদালতে পেশ করা হলে আদালতের পক্ষ থেকে বালুকে চার দিনের জেল হেপাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
উল্লেখ্য বালু রবিবার সকাল থেকেই দাবি করতে শুরু করেছেন যে তার শরিরীক অবস্থা ভালো না। এদিন বালুকে বলতে শোনা যায়, ‘বাঁচবো না।’ বালু ইডি হেপাজতে থাকলেও তার নিয়মিত শারিরীক পরীক্ষা চলছিল। বাড়ি থেকে বালুর জন্য খাবার আসতো।
এদিন আদালতের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তদন্তকারি আধিকারিকরা প্রয়োজন পড়লে বালুকে জেলে গিয়ে জেরা করতে পারবে। কিন্তু তারা কি সেই সুযোগ পাবে? নিয়োগ দুর্নীতি কান্ডে ধৃত কালিঘাটের কাকুর কন্ঠস্বরের নমুনা এখনও জোগাড় করতে পারেননি তদন্তকারি আধিকারিকরা। অসুস্থতার বাহানা দিয়ে হাসপাতালে রয়েছেন তিনি।
জ্যাোতিপ্রিয় মল্লিক নিজেকে বার বার অসুস্থ বলে দাবি করে আসছেন। এবার জেলে গিয়ে অসুস্থ হয়ে যদি তার ঠিকানা হয় এসএসকেএম তাহলে তদন্তকারি আধিকারিকরা কি ভাবে তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাবে সেটাই দেখার।
Comments :0