পবনের এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ডিএমকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে তার ধারনা ভুল। ডিএমকে সরকার কোন ব্যাক্তিকে বাধা দিচ্ছে না হিন্দি বা অন্য কোন ভাষা শেখা থেকে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার নয়া জাতীয় শিক্ষানীতির মাধ্যমে যেই ভাবে হিন্দি ভাষা রাজ্যের মানুষের ওপর চাপিয়ে দিতে চাইছে সরকার তার বিরোধীতা করছে।
পবন মন্তব্য করেন, ‘‘কোন কারণে তামিলনাড়ুর নেতারা হিন্দির বিরোধীতা করছে জানা নেই? নিজেদের আর্থীক লাভের জন্য তামিল সিনেমা হিন্দিতে তর্জমা করে বাজারে চালানো হচ্ছে, আর অন্য দিকে হিন্দির বিরোধীতা করছে তারা।’’
ডিএমকের বক্তব্য তাদের রাজ্য বিভিন্ন সংস্থা আছে যেখানে হিন্দি পড়ানো হয়, শেখানো হয়। বহু মানুষ সেখানে হিন্দি শেখেন।
বর্ষীয়ান ডিএমকে নেতা ইলানগোভান বলেন, ‘‘এই প্রথম নয় তামিললাড়ু ১৯৩৮ সাল থেকে হিন্দির বিরোধীতা করে আসছে। তামিলনাড়ু বিধানসভা শিক্ষাবিদদের মতামত নিয়ে আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্যে দুটি ভাষার বেশি ভাষা পড়ুয়াদের পড়ানো হবে না।’’ পবনকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, পবন কল্যাণের জন্মের আগে এই সিদ্ধান্ত নেয় তামিলনাড়ু প্রশাসন। তার মতে মাতৃভাষার মাধ্যমেই একজন পড়ুয়াকে সঠিক শিক্ষা দেওয়া যায়।
Comments :0