প্রতি মূহুর্তে ক্ষীণ হচ্ছে বেঁচে থাকার সম্ভবনা। গতকাল অবধিও অতলান্তিক মহাসাগরের গভীরে পাওয়া গেছিল প্রাণের স্পন্দন। টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সাবমেরিনের খোঁজে হন্য হয়ে তল্লাশি চালাচ্ছে কানাডা এবং আমেরিকার নৌবিভাগ। ১০০ বছর আগে ডুবে যাওয়া টাইটানিক দেখতে এই ‘অ্যাডভেঞ্চার ট্রিপে’র সাবমেরিনে রয়েছেন পাঁচজন। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, ইতিমধ্যে বেশ কিছুটা অক্সিজেন ব্যবহার করা হয়ে গিয়েছে। সাবমেরিনটিতে আছেন ব্রিটেনের কোটিপতি ব্যবসায়ী হামিশ হার্ডিং। সাবমেরিনের তল্লাশি চালানো হচ্ছে পর্যটন সংস্থা ‘ওয়ানগেট’–এর তরফে।
বুধবারে সকালে আধ ঘণ্টা পরপর চারটি শব্দ শুনতে পাওয়া গিয়েছিল। উদ্ধারকারীদের অনুমান, টাইটানে থাকা ফরাসি নৌবাহিনীর প্রাক্তন চালক ৭৭ বছরের পল হেনরি যিনি ওই সাবমেরিনে রয়েছেন তিনিই সংকেত পাঠাচ্ছেন। ওই শব্দের উৎসস্থল ছিল কোথায়? আপাতত তার খোঁজ চলছে। ওই শব্দের উৎসস্থলের সন্ধান মিললেই যাবতীয় সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে মনে করছেন উদ্ধারকারীরা। আপাতত ভারতীয় সময় অনুজায়ী দুপুর ৩.৩০ এ শেষ হয়ে যাবে সাবমেরিনের সব অক্সিজেন। এই অবস্থায় ডুবোজাহাজটিকে খুঁজে বার করতে কারয্ত মরিয়া প্রশাসন।
Comments :0