রবিবার শপথের পর সোমবার দায়িত্ব বন্টন করা হয়েছে। নগরোন্নয়ন দপ্তরের দায়িত্ব পেয়েছেন মনোহর লাল খাট্টা। কুটির ও মাঝি শিল্প দপ্তরের দায়িত্ব পেয়েছেন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এনডিএ শরিক হীতেন রাম মাঝি। ভারী শিল্প দপ্তর পেয়েছেন কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামী। স্বাস্থ্য দপ্তরের দায়িত্ব পেয়েছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা।
তৃতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হিসাবে নরেন্দ্র মোদী শপথ নিলেও একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি বিজেপি। এনডিএ শরিকদের ওপর ভরসা করে সরকার গঠন করতে হয়েছে তাকে। চাপের মুখে শরিকদের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন তিনি।
তবে নতুনদের পাশাপাশি মোদী মন্ত্রিসভার পুরোন সদস্যরাও রয়েছেন এবারও। দপ্তর বদল হয়নি অমিত শাহ, নীতিন গড়করি, রাজনাথ সিংহ। নির্মলা সীতারামন, অশ্বিনী বৈষ্ণবদের মতো বিজেপি নেতাদের।
লোকসভা নির্বাচনী জয়ী হলেও এবারের মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি অনুরাগ ঠাকুর, অজব ভাটরা। ২০১৪ সালের নির্বাচনে রাহুল গান্ধীর কাছে পরাজিত হলেও মোদী মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছিলেন স্মৃতি ইরানি। এবার তিনি আমেঠিতে হেরে গিয়েছেন। কিন্তু এবার আর তাকে স্থান দেওয়া হয়নি মন্ত্রিসভায়। স্মৃতির বস্ত্র দপ্তর সামলাবেন গিরিরাজ সিংহ। উল্লেখ্য এবারের লোকসভা নির্বাচনে মোদী মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য পরাজিত হয়েছেন।
Comments :0