আহতদের দ্রুত এবং জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসার দাবি জানালো সিপিআই(এম) পলিট ব্যুরো। সেই সঙ্গে দুর্ঘটনার খতিয়ে তদন্ত করার দাবিও জানিয়েছে পলিট ব্যুরো।
শুক্রবার রাতে পরপর তিন ট্রেনের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা ২৮৮ ছাড়িয়ে। আহত অন্তত ১ হাজার যাত্রী। আহত এবং ট্রেন থেকে বেঁচে ফিরেছেন এমন বহু যাত্রীই স্থানীয় মানুষকে দন্যবাদ জানাচ্ছেন। তাঁরা জানিয়েছেন যে স্থানীয়দের সহযোগিতা না পেলে দুর্ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন হতো। জল দিয়েছেন বালেশ্বরের মানুষ, পৌঁছে দিয়েছেন বাসরাস্তায়। কিন্তু রেলের সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন রয়েছে। করমন্ডল এক্সপ্রেসকে লুপ লাইনে ঢোকার সিগন্যাল দিয়ে তা বন্ধও করা হয় জানিয়েছে রেলেরই প্রাথমিক অনুসন্ধান রিপোর্ট। বেলাইন করমন্ডলের বগির ওপর উলটো দিক থেকে এসে পড়ে যশবন্তপুর-হাওড়া সুপারফাস্ট ট্রেন/
পলিট ব্যুরো বলেছে, ট্রেন বেলাইন হলো কেন, তা খতিয়ে তদন্ত করার দাবি তুলেছে পলিট ব্যুরো। শনিবার বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘আধুনিকীকরণের নামে যাত্রী সুরক্ষার গুরুত্ব কোনোভাবেই খাটো করা যায় না।
Comments :0