সারা ভারতে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জার প্রভাব, অসুস্থ্য হচ্ছেন বহু মানুষ। যার উপসর্গ অনেকটাই কোভিডের মতো। ফলে ফের আতঙ্ক বাড়ছে জন মানসে। যদিও ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চের (ICMR) দাবি কোভিড-১৯ নয় বরং ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস এইচ-৩এন-২’র (H3N2) প্রভাবেই বাড়ছে জ্বর, সর্দি, কাশির। সারা দেশের অধিকাংশ রাজ্যেই একই বহু মানুষ আক্রন্ত হয়েছেন বা হচ্ছেন এই এইচ-৩এন-২ ভাইরাসে। যদিও ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানাল আইসিএমআর। কারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রই বাড়িতে থেকেই সুস্থ্য হওয়া যায়। খুব কম ক্ষেত্রেই হাসপাতালে যেতে হচ্ছে। সুতরাং আতঙ্কিত না হয়ে বরং কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে বলে জানায় আইসিএমআর।
তবে কিছু ক্ষেত্রে অনেকের দেহেই দীর্ঘদিন থেকে যাচ্ছে শর্দি কাশির প্রভাব। প্রায় ১ মাসের বেশী সময় শর্দি বা কাশি থাকছে। তবে কাশির পেছনে দুষনকেই দায়ি করছে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এই ভাইরাসের প্রভাব দ্রুত কাটাতে কি করতে হবে সেই নিয়ে কিছু নিয়মাবলি প্রকাশ করল আইসিএমআর।
প্রথমত জল ও সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। শর্দি কাশি থাকলে মাস্ক পড়তে হবে। বারবার মুখে-চোখে হাত দেওয়া উচিৎ নয়। আর প্রচুর পরিমানে জল খেতে হবে। আর জ্বর যদি ১০০ ছাড়িয়ে যায় সেক্ষেত্রে নিজে চিকিৎসা না করে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া বাঞ্চনিয় বলে নির্দেশ দিয়েছে আইসিএমআর।
Comments :0