দাবি উঠেছে একশো দিনের বকেয়া মজুরির। দাবি উঠেছে ফসলের ন্যায্য দামের। কাজের দাবি তুলেছেন যুবরা। সেই আন্দোলন দমাতে মারমুখী হয়ে নামল মমতা ব্যানার্জির পুলিশ।
মঙ্গলবার বহরমপুরে তৃণমূলের লেঠেলের ভূমিকা নিয়েছে পুলিশ। বেপরোয়া লাঠিচার্জ চলেছে। পুলিশ ছুঁড়ল ইট। বিক্ষোভকারীদের সরাতে টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটানো হল। চলল ব্যাপক লাঠিচার্জ। অনেকে আহত হয়েছেন।
রাজ্যজুড়ে ১৩ ফেব্রুয়ারি সব জেলায় লড়াইয়ের ডাক দিয়েছিল শ্রমিক কৃষক এবং খেতমজুর সংগঠনগুলি একযোগে। বহরমপুরে টেক্সটাইল মোড়ে আইন অমান্যে অংশ নেন সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। সেখানেই বর্বর আক্রমণ চালিয়েছে পুলিশ। আটক বাম আন্দোলনের নেতা জামাল হোসেন, সন্দীপন দাসরা।
এদিনই ঠিক এক ভূমিকায় দেখা গিয়েছে আম্বালায় হরিয়ানার বিজেপি সরকারের পুলিশকে। ফসলের দামের আইন চেয়ে দিল্লিতে যাওয়ার মুখে টিয়ার গ্যাস ছোঁড়া হলো কৃষকদের ওপর।
পুলিশের ভূমিকার কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে সিআইটিইউ, সারা ভারত কৃষক সভা, সা ভারত খেতমজুর ইউনিয়নের মতো একগুচ্ছ সংগঠন।
পশ্চিম মেদিনীপুরেও মারমুখী থেকেছে পুলিশ। প্রতিরোধ করে মিছিল করেছেন জনতা।
Comments :0