গ্রামে ঢোকা এবং বেরোনোর সব রাস্তায় পাহারা বসানো হয়েছে। গ্রামবাসীদের জন্য রেশন এবং জলের ব্যবস্থাও করা হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে। এছাড়া গ্রামে যে কোন ধরনের জমায়েতের ওপর জারি হয়েছে নিষেধাঞ্জা। সূত্রের খবর চিকিৎসকরা জ্বরে আক্রান্তদের নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষার জন্য দেশের জন্য ল্যাবে পাঠিয়েছে।
এক আধিকারিক সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছেন যে, ‘‘প্রশাসন এবং চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে গোটা পরিস্থিতির ওপর নজর রাখা হচ্ছে। কেউ আক্রান্ত হলে তার দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পরিস্থিতি জটিল হলে তাকে পাঠানো হচ্ছে রাজৌরি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য।’’
প্রায় এক দেড় মাস ধরে এই সংক্রমণ ওই গ্রামে ছড়িয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। করোনার পর চোখ রাঙাচ্ছিল এইচএমভিপি ভাইরাস। ভারতে বেশ কয়েকজন ওই ভাইরাসে আক্রান্ত হন।
Comments :0