নিট পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস কান্ডে গুজরাটের সাতটি জায়গায় হানা দিল সিবিআই। শনিবার সকাল থেকে ওই সাত জায়গায় এক যোগে তল্লাসি চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারি সংস্থার আধিকারিকরা। শুক্রবার ঝাড়খন্ডের এক স্কুল শিক্ষক এবং এক হিন্দি দৈনিকের সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করেছে সিবিআই।
সিবিআইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওয়েসিস স্কুলের প্রিন্সিপাল এহসানুল হককে ৫ মে ন্যাশনাল টেস্টিং এজেন্সি (এনটিএ) কর্তৃক পরিচালিত মেডিকেল এন্ট্রান্স পরীক্ষার জন্য হাজারীবাগের সিটি কো-অর্ডিনেটর করা হয়েছিল।
ভাইস-প্রিন্সিপাল ইমতিয়াজ আলমকে এনটিএর পর্যবেক্ষক এবং ওসিস স্কুলের কেন্দ্র সমন্বয়কারী হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল। তদন্তকারিরা জানিয়েছেন এই ঘটনায় ওখানকার আরও পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
সাংবাদিক জামালুদ্দিন আনসারিকে অধ্যক্ষ এবং উপাধ্যক্ষকে সাহায্য করার চেষ্টা করার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সিবিআই।
সিবিআই ইউজি নিট পরীক্ষার পেপার ফাঁস মামলায় ছয়টি এফআইআর নথিভুক্ত করেছে। যার মধ্যে কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের একটি রেফারেন্সে নিজস্ব এফআইআর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং যে রাজ্যগুলি তদন্তের দায়িত্ব নিয়েছে সেখান থেকে পাঁচটি।
Comments :0