স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বিগত ৫ থেকে ৬ বছর ধরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ি চন্দননগরে কেউই এখানে বসবাস করেন না। সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরমশাই নাম রামকৃষ্ণ দাস।
উল্লেখ্য ,আরজি করে আর্থিক আর্থিক তছরুপের অভিযোগে সিবিআই এর হাতে গ্রেফতার হয়েছে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ। আরজি করে চিকিৎসক তরুনীর নিশংস হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনার বিচার চেয়ে আন্দোলনে নেমেছে জুনিয়ার ডাক্তাররা ।
এরই মধ্যে আর জি কর বার বার সিবিআইয়ের দপ্তরে হাজিরা দিয়েছেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ। অবশেষে গ্রেপ্তার হয় প্রাক্তন অধ্যক্ষ। আর এরপরেই কেন্দ্রীয় এজেন্সি ইডি কি ধরনের আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে মেডিকেল কলেজে তার তদন্ত শুরু করে। ইতিমধ্যেই সন্দীপ ঘনিষ্ঠ কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার সাতসকালে বৈদ্যবাটির নার্সারি রোড শংকর পল্লীতে কুনাল রায় নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে আসে ইডি। সকাল থেকেই চলছে জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশি।
চন্দননগর থেকে বৈদ্যবাটি নার্সারি রোড এর কুনাল রায় বাড়িতে এসে শুরু করে তল্লাশি।তিনটি গাড়িতে ইডি আধিকারীকরা কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে শঙ্কর পল্লিতে কুনাল রায়ের বাড়িতে প্রবেশ করে। এখনো পর্যন্ত তল্লাশি চলছে তার বাড়িতে। সকাল ৬:৫৫ মিনিট নাগাদ প্রথমে ইডি আধিকারিকরা যায় চন্দননগরে । সেখান থেকে বৈদ্যবাটিতে কুনাল রায়ের বাড়িতে। সেখানে তাকে দীর্ঘক্ষণ ডাকাডাকির পর পরে তিনি দরজা খোলেন। এখন প্রায় তিন ঘন্টা হতে চলল এখনো চলছে তার বাড়িতে তল্লাশি।
কুনালের এক আত্মীয় সুবীর দাস জানান,তিনি মেডিকেল লাইনে কাজ করেন।কুনাল বাবু বেসরকারী সংস্থায় চাকরি করেন কলকাতায়।কেন তার বাড়িতে তল্লাসী তা জানেন না।
স্থানীয় বাসিন্দারাও হতবাক সাত সকালে ইডি হানায়।।
Comments :0