এর আগে দুবার খারিজ হয়ে যায় হেমন্তর জামিনের আবেদন। প্রথমে রাঁচির বিশেষ আদালতে খারিজ হয় জামিনের আবেদন। তারপর সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন করলেও তা প্রত্যাহার করে নেন ঝাড়খন্ড মুক্তি মোর্চার শীর্ষ নেতা।
৩১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন হেমন্ত সোরেন। চম্পাই সোরেন হন নতুন মুখ্যমন্ত্রী। আদালতের অনুমতি নিয়ে বিধানসভায় আস্থা ভোটে অংশ নেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ভারতবর্ষে এই প্রথম রাতের অন্ধকারে একজন মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেপ্তার করা হলো। আমি মনে করি রাজভবন এই ঘটনার সাথে সরাসরি যুক্ত।’’
বিধানসভায় দাঁড়িয়ে হেমন্ত দাবি করেন যে তাকে ফাঁসানো হচ্ছে। এবিষয় সরাসরি বিজেপিকে নিশানা করেছেন তিনি। হেমন্ত বলেন, ‘‘বিজেপির যদি সাহস থাকে তাহলে দেখাক সেই সব জমির নথি যেখান আমার নাম আছে। আমি রাজনীতি ছেড়ে দেবো যদি তারা দোষ প্রমান করতে পারে।’’
Comments :0