জাতীয় পরিবেশ আদালতের রায় ছিল মন্দারমণিতে সমুদ্রতট লাগোয়া হোটেল ভেঙে ফেলতে হবে। জেলাশাসক সেই রায় অনুযায়ী হোটেল ভাঙার নির্দেশও দেন। শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্ট জেলাশাসকের নির্দেশে স্থগিতাদেশ জারি করল।
৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল থাকবে স্থগিতাদেশ। ১০ ডিসেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি। এদিন বিচারপতি অমৃতা সিন্হার এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়।
এর আগে হোটেল ভেঙে দেওয়ার নির্দেশ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন যে বুলডোজার চলবে না। কিন্তু তৃণমূল সরকারের মেয়াদে বেপরোয়া হোটেল নির্মাণের অভিযোগ প্রবল।
সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুজন চক্রবর্তী বলেন যে উপগ্রহ থেকে তোলা ছবির তুলনা করলেই বোঝা যাবে যে ২০১১-তে কত নির্মাণ ছিল সমুদ্রসৈকতে, আর এখন কত। সেই সঙ্গে একতরফা উচ্ছেদ এবং জীবিকাহানির বিরোধিতায় করেন তিনি। সরকারকেই দায় নেওয়ার দাবি তোলেন তিনি।
জেলাশাসকের নির্দেশের বিরুদ্ধে হোটেল মালিকদের তরফে মামলা দায়ের করা হয় কলকাতা হাইকোর্টে।
বিচারপতি বলেন, কোন হোটেল বৈধ আর কোনটি অবৈধ তার সমীক্ষা হওয়া উচিত।
Mandarmani High Court
মন্দারমণিতে হোটেল ভাঙায় স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের
×
Comments :0