প্রগতিশীল ছাত্রদের মঞ্চ পিএসএফ-কে নিষিদ্ধ করায় ‘টিস’ কর্তৃপক্ষের কড়া সমালোচনা করল এসএফআই। এই ছাত্র সংগঠন বলেছে, প্রতগতিশীল ছাত্রছাত্রীদের স্বর দমিয়ে দিতে এই পদক্ষেপ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি, সমালোচনা করা হয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানেরও।
টাটা ইনস্টিটিউট অব সোশাল স্টাডিজ বা ‘টিস’ কর্তৃপক্ষের ভূমিকায় বারবারই ক্ষোভ ছড়াচ্ছে। এর আগে প্রোগ্রেসিভ স্টুডেন্টস ফোরাম বা পিএসএফ’র সাধারণ সম্পাদক রামদাস প্রিনি শিবনন্দনকে সাসপেন্ড করেছিল ‘টিস’। দলিত গবেষক ছাত্র শিবনন্দন এসএফআই‘র কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটিরও সদস্য।
এসএফআই’র সর্বভারতীয় সভাপতি ভিপি সানু এবং সাধারণ সম্পাদক ময়ূখ বিশ্বাস বলেছেন, সে সময়ে কোনও কারণ না দেখিয়েই সাসসেন্ড করা হয়েছিল শিবনন্দনকে। এবার পিএসএফ’র ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হলো ছাত্রসমাজের মধ্যে বিভাজনের উদ্দেশ্যে।
এসএফআই বলেছে, ছাত্রদের মধ্যে গণতান্ত্রিক চেতনা ছড়ানোর কাজ করেছে পিএসএফ। তফসিলি জাতি, আদিবাসী এবং অন্য অনগ্রসর অংশের ছাত্রছাত্রীদের অধিকার নিয়ে সরব হয়েছে।
‘টিস সোসাইটি’-র মাথায় রয়েছেন ধর্মেন্দ্র প্রধান। এসএফআই তাঁর ভূমিকারও কড়া নিন্দা করেছে। বলা হয়েছে, ‘টিস’-র ছাত্রছাত্রীদের লড়াইয়ের পাশে আছে এসএফআই। গণতান্ত্রিক অধিকার এবং সামাজিক ন্যায়ের পক্ষে লড়াইকে সমর্থন করবে।
SFI TISS
‘টিস’-র নিষেধাজ্ঞা ছাত্রদের মঞ্চের ওপর, তীব্র নিন্দা এসএফআই’র
×
Comments :0