এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। কসবা থানার সামনে পথ অবরোধ করেন লিপিকা এবং তার অনুগামীরা। সুশান্ত ঘোষের গ্রেপ্তারির দাবিতে সরব হতে দেখা যায় লিপিকা মান্নাকে।
এই বিষয় লিপিকা মান্নাকে ফোন করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
সুশান্ত আগে ছিলেন ১০৭ এর পৌরপ্রতিনিধি। মহিলা সংরক্ষিত আসন হওয়ার পর লিপিকা ওই আসন থেকে প্রার্থী হন। সুশান্ত হন ১০৮ থেকে। ১০৭ নম্বর ওয়ার্ড কার দখলে থাকবে তা নিয়ে প্রথম থেকেই সুশান্ত ঘোষ এবং লিপিকা মান্নার অনুগামীদের মধ্যে অশান্তি চলছিল। তৃণমূলের একটা অংশের দাবি লিপিকা মান্না প্রথমে সুশান্ত ঘোষের অনুগামী থাকলেও পরে শিবির বদলে যান বিধায়ক জাভেদ খানের দিকে। তারপর থেকে লাগাতার দুই পক্ষের মধ্যে অশান্তি লেগে আছে।
তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বাইপাস সংলগ্ন এই ওয়ার্ড জুড়ে বেআইনি কাজ চলছে। জমি দখল করে ফ্ল্যাট তৈরি করা। সিন্ডিকেট। সিপিআই(এম) কর্মীদের বাড়ি দোকানে ভাঙচুর ইত্যাদি।
বুধবারের ঘটনা প্রসঙ্গে সিপিআই(এম) হালতু এরিয়া কমিটির সম্পাদক মানস মজুমদারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘‘এই ঘটনা প্রমান করছে যে তৃণমূলের হাতে তৃণমূলের একজন মহিলা কাউন্সিলর নিরাপদ নয়।’’
Comments :0