ক্রিপটোকারেন্সির বিপদ সম্পর্কে একমত জি-২০ গোষ্ঠীর সব দেশ। নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ব্যবস্থা কী হতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে শীর্ষ স্তরে।
তবে জি-২০ গোষ্ঠীর বৈঠকে ইউক্রেন সংঘাতের প্রশ্নটিতে কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি। যৌথ বিবৃতি হবে কিনা স্পষ্ট হয়নি।
শনিবার ভারতের পক্ষে জানানো হয় যে ক্রিপটোকারেন্সি নিয়ন্ত্রণে সহমত গোষ্ঠীর সব দেশই। সব গুরুত্বপূর্ণ অর্থনীতির স্থিতিশীলতা জড়িয়ে গিয়েছে ব্যক্তিগত লেনদেন ভিত্তিক এই মুদ্রার সঙ্গে। সার্বভৌম মুদ্রাব্যবস্থা সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে।
প্রাথমিক বিচারে স্থির হয়েছে ক্রিপটোকারেন্সিতে রাখা যে কোনও সম্পদের নির্দিষ্ট শ্রেণি বিভাজন করতে হবে। তার ভিত্তিতে নিয়ন্ত্রণের রূপরেখা ঠিক করা হবে।
জি-২০ শীর্ষ বৈঠকে আমেরিকার নেতৃত্বে ধনী দেশগুলির জোট জি-৭ সক্রিয় হয় ইউক্রেন প্রশ্নে। রাশিয়ার নিন্দা করে প্রস্তাব পাশের জন্য সরবও হয় এই দেশগুলির প্রতিনিধিরা।
আপত্তি জানায় চীন এবং রাশিয়া। ভারত প্রস্তাব থেকে ‘যুদ্ধ’ শব্দটি বাদ দিতে চাইছে বলে জানা গিয়েছে। ভারত রাষ্ট্রসঙ্ঘেও পারস্পরিক আলোচনার ভিত্তিতে দ্বন্দ্ব মেটানোর জন্য সওয়াল করেছে।
Comments :0