কসবার স্কুলে ছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় সংবাদমাধ্যমেই মতামত জানিয়ে ফেলল শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশন। দশম শ্রেণির ওই ছাত্র অবসাদে ভুগছিল বলে মনে করছেন কমিশনের উপদেষ্টা অনন্যা চক্রবর্তী চ্যাটার্জি। পুলিশের তদন্তের মাঝেই সংবাদমাধ্যমে তদন্ত কেন, উঠেছে সে প্রশ্ন।
মঙ্গলবার রাতেই কসবা থানা এলাকায় এই ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়। কসবা থানার সামনে ছাত্রের মৃতদেহ রেখে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন কয়েকশো মানুষ। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে মহিলারা ছিলেন বড় সংখ্যায়।
সোমবার কসবার এক বেসরকারি স্কুলে এই ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতে খুনের মামলা দায়ের করে পুলিশ। মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। বুধবারও ফরেনিসক দল। এদিন যান শিশু অধিকার সুরক্ষা কমিশনের সদস্যরাও।
অনন্যা চক্রবর্তী চ্যাটার্জি সংবাদমাধ্যমে বলেন, চাপা রাগ ও অভিমানের কারণে ছাত্রের মৃত্যু হতে পারে। সে অত্যন্ত ‘ডিপ্রেসড’ ছিল। পারিবারিক সমস্যাকেও কারণ মনে করছেন উপদেষ্টা। কিন্তু কোন অনুসন্ধান থেকে তিনি এমন সিদ্ধান্তে আসছেন সেই ব্যাখ্যা মেলেনি।
পরিবারের অভিযোগ, উঁচু থেকে পড়ে মারা গেলে শরীরে যে ধরনের আঘাত থাকার কথা, তা দেহে ছিল না।
Comments :0