১) সকাল ১০-০৩ মিনিটে খবর পেলেও এক ঘণ্টা পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে গিয়েছিলেন টালা থানার ওসি।
২) চিকিৎসকরা মৃত বলে জানানোর পরেও জেনারেল ডায়েরিতে পুলিশের তরফে উল্লখ করা হয়েছিল ‘আর জি কর হাসপাতালে চেস্ট মেডিসিনের সেমিনার রুমে এক পিজিটি’কে অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখা গেছে’।
৩) এমন গুরুতর শাস্তিযোগ্য অপরাধের ঘটনাতেও ভারতীয় ন্যায় সংহিতার নির্দিষ্ট ধারা অনুযায়ী এফআইআর দায়ের করতে পারেননি।
৪) টালা থানার ওসি হিসাবে ঘটনাস্থলকে কর্ডন করতে ব্যর্থ, যা তথ্য প্রমাণ বিকৃত করতে সাহায্য করেছে।
৫) মৃত্যুর শংসাপত্র দিতে দেরি যার ফলে সুরতহাল, ময়নাতদন্তের প্রক্রিয়ারও বিলম্ব ।
৬) সকাল ১০টা ৩মিনিটে খবর পাওয়া এবং দুপুরে ২টা ৫৫ মিনিটে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পরেও রাত সাড়ে এগারোটায় ‘অস্বভাবিক মৃত্যুর মামলা’ দায়ের করা।
৭) আইন মেনে ক্রাইম সিন থেকে মেলা জিনিসপত্র সিল করার প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি করতে ব্যর্থ।
৮) পরিবার দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্ত চাইলেও তড়িঘড়ি সৎকার করায় সাহায্য করা।
৯) ধৃত সিভিক সঞ্জয় রায়ের জামাকাপড় সিজ করতে অপ্রয়োজনীয়ভাবে দু’দিন সময় নষ্ট করা।
১০) সম্ভাব্য অপরাধীদের সঙ্গেই ষড়যন্ত্রের অংশ হয়ে তদন্তকে বিভ্রান্ত করা।
১১) গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ, নথি বিকৃত করতে সাহায্য করা।
১২) জেরার সময় তদন্তে অসহযোগিতা করা ও বিভ্রান্তিমূলক বয়ান দেওয়া।
Comments :0