এর আগে ডেকে পাঠানো হয়েছিল চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামী এবং কুণাল সরকারকে। সেদিনও মিছিল করে লালবাজার গিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
ইতিমধ্যে আইনজীবীরাও উপস্থিত হয়েছেন লালবাজার অভিমুখে যাওয়ার জন্য। আইনের পড়ুয়ারাও রয়েছেন।
১৪ তারিখ রাতে আরজি করের নির্যাতীতার জন্য বিচার চেয়ে যখন গোটা রাজ্য রাত জাগে সেই সময় মধ্যরাতে একদল দুষ্কৃতি হামলা চালায় হাসপাতালে। ভাঙা হয় প্রতিবাদী চিকিৎসকদের মঞ্চ। মারধর করা হয় তাদের। ভাঙা হয় হাসপাতালের একাধিক ইউনিট। ঘটনার পর দিন কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে কয়েকজনের ছবি পোস্ট করে সন্ধান চাওয়া হয়। তারপর মুখ্যমন্ত্রী যখন মন্তব্য করেন যে হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে এসএফআই এবং ডিওয়াইএফআই কর্মীরা তখন সমন পাঠানো হয় নেতৃত্বকে।
উল্লেখ্য প্রমান লোপাটের জন্য সেমিনার রুম ভাঙা আটকে ছিল এসএফআই, ডিওয়াইএফআই কর্মীরা। নির্যাতীতার দেহ যখন পরিবারের সদস্যদের দেখতে না দিয়ে তরিঘরি সৎকারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল তখন তা আটকায় মীনাক্ষী মুখার্জিরা। তারপর বেরিয়ে আসতে থাকে একের পর এক ভয়ঙ্কর তথ্য।
Comments :0