চক্রধরপুরের কাছে দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন মুম্বাই মেলের ২ যাত্রী। আহত বহু।
ঝাড়খন্ডের বড়াবম্বু রেল স্টেশনের কাছে ঘন জঙ্গলে হয় দুর্ঘটনা। মালগাড়ি সঙ্গে মুম্বাই হাওড়া মেলের ধাক্কা লাগে। অন্তত ২০টি বগি লাইন থেকে ছিটকে পড়েছে।
গত ৬ সপ্তাহে ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে পরপর রেল দুর্ঘটনায়। গত বছর জুনে ওড়িশার বাহানাগায় মারা যান ২৯০ যাত্রী। রেল কেবল কর্মীদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে।
হাওড়া থেকে মুম্বইগামী হাওড়া-সিএসএমটি এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় বেড়েছে ক্ষোভ।
১৮ জুন উত্তরপ্রদেশের গোন্ডায় চণ্ডীগড় থেকে ডিব্রুগড়গামী ডিব্রুগড় এক্সপ্রেসের ১০টি কামরা লাইনচ্যুত হয়। দু’জনের মৃত্যু হয়। এক মাস আগে, গত ১৭ জুন উত্তরবঙ্গের চটেরহাট এবং রাঙাপানি স্টেশনের মাঝে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। যে লাইন দিয়ে ওই এক্সপ্রেস ট্রেনটি চলছিল তার সিগন্যাল খারাপ ছিল। একই লাইনে একটি মালগাড়ি পিছন থেকে ধাক্কা দেয় কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে। কাঞ্চনজঙ্ঘার গার্ড এবং মালগাড়ির চালক-সহ মোট ১০ জনের মৃত্যু হয়। আহত হন প্রায় ৫০ জন।
বাতিল করা হয়েছে পাঁচ ট্রেন। ২২৮৬১ ইস্পাত এক্সপ্রেস, ০৮০১৫: খড়্গপুর-ঝাড়গ্রাম মেমু স্পেশাল, ১৮০১৯: ঝাড়গ্রাম-ধানবাদ মেমু এক্সপ্রেস, ১২০২১/১২০২২: হাওড়া-বারবিল-হাওড়া জনশতাব্দী এক্সপ্রেস, ১৩৫১২/১৩৫১১: আসানসোল-টাটা-আসানসোল এক্সপ্রেস।
Comments :0