MONDA MITHI | ISAAC NEWTON — RISHIRAJ DASS | NATUNPATA — 2025 JANUARY 18

মণ্ডা মিঠাই | বড়দিনের আলোকে বিজ্ঞানের বরপুত্র স্যার আইজ্যাক নিউটন — ঋষিরাজ দাশ | নতুন বন্ধু | নতুনপাতা — ২০২৫ জানুয়ারি ১৮

ছোটদের বিভাগ

MONDA MITHI  ISAAC NEWTON  RISHIRAJ DASS  NATUNPATA  2025 JANUARY 18

মণ্ডা মিঠাই | নতুনপাতা

বড়দিনের আলোকে বিজ্ঞানের বরপুত্র স্যার আইজ্যাক নিউটন
ঋষিরাজ দাশ 

 

বিগত সংখ্যার পর

       কিন্তু ঠিক তার পরের বছর, অর্থাৎ ১৬৬৭ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় ট্রিনিটি কলেজ খোলা হয় এবং কলের নিউটনের ফেলো নির্বাচিত করে। এর দুই বছর পর নিউটন নিজের ২৭ তম জন্মদিনের কিছুদিন আগে সেখানকার গণিত বিভাগের লুকাসীয় অধ্যাপক নিযুক্ত হন।আলোকবিজ্ঞান সম্বন্ধে তাঁর গবেষণাপত্রসমূহের অধিকাংশই ১৬৭২ থেকে ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে রয়েল সোসাইটি থেকে প্রকাশিত হয়। এই গবেষণা পত্র গুলোই ১৭০৪ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের “অপটিক্স” নামক গ্রন্থের সংকলিত হয়েছিল।
                 
                                  নিউটনের লেখা সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থ তথা “ফিলোসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা”(Philosophiae Naturalis Principia Mathametica) অর্থাৎ, “প্রিন্সিপিয়া”নামক গ্রন্থটি রচনা করেন যার ইংরেজি নাম দেওয়া হয় “Mathematical Principles of Natural Philosophy”,। এই গ্রন্থটির তিনটি অংশ রয়েছে। নিউটন সবসময় চেয়েছিলেন তৃতীয় অংশটিকে সংক্ষিপ্ত করতে। কিন্তু হ্যালি তাঁকে তৃতীয় অংশটি বিস্তারিত লেখার ব্যাপারে উৎসাহিত করেন। রয়েল সোসাইটি গ্রন্থটি প্রকাশের অর্থ সংকুলানে অপারগতা প্রকাশ করে। এবারও হ্যালিই এগিয়ে আসেন। তিনি বইটি প্রকাশের সমস্ত ব্যয়ভার বহন করেন এবং এর ফলে ১৬৭৮ খ্রিস্টাব্দে পদার্থবিজ্ঞান ও গণিতের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় এই বইটি প্রকাশিত হয়। প্রকাশের পর সমগ্র ইউরোপ জুড়ে এটি বিপুল সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তখনকার সময়ের সবচেয়ে বিখ্যাত বিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাত ক্রিস্চিয়ান হাইগেন্স ১৬৮৯ খ্রিস্টাব্দে নিউটনের সাথে ব্যক্তিগতভাবে সাক্ষাৎকারের জন্য ইংল্যান্ডে যান।


সপ্তম শ্রেণী
কল্যাণনগর বিদ্যাপীঠ খড়দহ, উত্তর ২৪ পরগনা 
মজুমদার ভিলা, কল্যাণ নগর, খড়দহ, উত্তর ২৪ পরগনা 

চলবে

Comments :0

Login to leave a comment