জেদ।
কম বয়সীদের মধ্যে জেদ একটু বেশি। আর তাই লাইট বন্ধ করেও শুক্রবার প্রেসিডেন্সিতে বিবিসির তৈরি মোদীর ডকুমেন্ট দেখানো বন্ধ করতে পারিনি কর্তৃপক্ষ।
তবে ওই সামান্য পরিসরে তারা আটকে থাকতে চায়না। আর তাই ৩১ জানুয়ারি ফের ওই ডকুমেন্টরি প্রেসিডেন্সির কমন রুমে দেখাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের এসএফআই ইউনিট।
দেখানো হচ্ছে একটা ডকুমেন্টরি যাতে মোদীর কুৎসিত চেহারা ফুটে উঠেছে। কিন্তু সেই ডকুমেন্টরি যাতে না দেখানো হয় তার জন্য পিছন থেকে কর্তৃপক্ষ কে চাপ দিচ্ছে তৃণমূল সরকার। আসল কথা হলো যেই গোদরা কাণ্ডের কথা ছবিতে রয়েছে, সেই সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির জোট সঙ্গী। ভয়ঙ্কর ওই সাম্প্রদায়িক হিংসার পর মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফুলের তোড়া পাঠাতে ভোলেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এসএফআই আগেই বলেছিল যে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ছবি তারা দেখবেন। তাই হচ্ছেও। বাঁধা আসছে। প্রতিরোধও হচ্ছে।
তবে শুধু প্রেসিডেন্সি একা নয়। শহরের আরও এক বিশ্ববিদ্যালয়তেও এই ডকুমেন্টরি দেখানো হবে। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়। হ্যাঁ। যেই বিশ্ববিদ্যালয়কে শেষ করে দেওয়ার জন্য চক্রান্তের জাল বুনছে তৃণমূল সরকার।
তবে এখানে কোন রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে নয়। ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেরাই নিজেদের উদ্যোগে ৩০ জানুয়ারি পার্ক সার্কাস ক্যাম্পাসে এই ডকুমেন্টারি দেখানোর ব্যবস্থা করছেন।
Comments :0