হাসিনা পদত্যাগ করলেও শান্ত হয়নি বাংলাদেশ। চলছে দেদার লুঠ, ভাঙচুর। আওয়ামী লিগের বিভিন্ন দপ্তরে যেমন হামলা চলছে তেমনই হামলা চলছে বিভিন্ন থানায়। ঢাকায় আওয়ামী লিগের বিভিন্ন নেতা কর্মীদের বাড়িতে যেমন হামলা হয়েছে তেমনই চট্টগ্রামের ছয়টি থানায় হয়েছে হামলা। থানায় আগুন লাগিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি লুঠ করা হয়েছে বন্দুক এবং গুলি। আর এই হামলার ফলে বহু পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর চট্টগ্রাম পৌরসভার মেয়র রেকাউল করিম চৌধুরির বাড়ি এবং যুব লীগের নেতা হেলাল আকবর বাবরের বাড়িতে আগুল লাগিয়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারিরা। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর চট্টগ্রাম সংশোশনাগারে দফায় দফায় হামলা চালানো হয়। জোর করে ঢোকার চেষ্টাও হয়। কিন্তু পুলিশি তৎপরতায় জেলের ভিতর ঢুকতে পারেননি আন্দোলনকারিরা।
এদিন বাংলাদেশে শান্তি এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার আবেদন জানিয়ে মিছিল করেন বামপন্থীরা।
উল্লেখ্য সোমবার সামাজিকমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া বিভিন্ন ভিডিওয় দেখা গিয়েছে হাসিনা গন ভবন ছাড়ার পর তার দখল নেয় আন্দোলনকারিরা। দেদার লুঠ চলে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে। বাদ যায়নি পুকুরের মাছ, হাঁস, মুরগি।
Chattagram
চট্টগ্রামে থানায় হামলা, লুঠ
×
Comments :0