Supporter protest

আক্রান্ত তিন প্রধানের সমর্থকরাই, শুনুন ক্ষোভের ভাষা

রাজ্য খেলা

রবিবার যুব ভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে শামিল তিন প্রধানের সমর্থকরাই। ছবি ও ভিডিও: অচ্যুৎ রায়

অর্পন সেনগুপ্ত

সল্টলেকে মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের ওপর পুলিশি অত্যাচার। প্রতিবাদ জানাতে এসে পুলিশের মার খেতে হলো সমর্থকদের। বাদ যায়নি মহিলা সমর্থকরাও। হাতে সবুজ মেরুন, লাল হলুদ, সাদা কালো পতাকা নিয়ে রবিবার যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনের সামনে জড়ো হয়েছিলেন কলকাতার তিন প্রধানের সমর্থকরা। 
শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের মধ্যে হঠাৎ করেই লাঠি উঁচিয়ে তেড়ে আসে পুলিশ। বেপরোয়া ভাবে মারা হয় সমর্থকদের। অনেকে আহত হয়েছেন। গ্রেপ্তার করা হয়েছে বহু সমর্থকদের। 
আরজি করের প্রতিবাদের আঁচ গ্যালারিতে এসে পড়তে পারে তাই বাতিল করে দেওয়া হয় ডার্বি। দুই দলের সমর্থকরা জানান তারা প্রতিবাদ জানাবেন। বিচার চাইবেন আরজি করের ঘটনার। সেই মতো জড়ো হন তারা। সমর্থকদের প্রতিবাদের আঁচ আন্দাজ করতে পেরে জারি করা হয় ১৬৩ ধারা।

সমর্থকদের তোলা হয় পুলিশের প্রিজন ভ্যানে। গাদাগাদি করে আটক বহু, কারো গায়ে লাল-হলুদ, কারও সবুজ-মেরুন জার্সি। সমর্থকরা বলেছেন, বড় ম্যাচে যত পুলিশ থাকে তার চেয়েও বেশি রাখা হয়েছে প্রতিবাদ আটকাতে। স্টেডিয়ামের দু’শো মিটারের মধ্যে প্রতিবাদ করা যাবে বলেছিল পুলিশ। আমরা দূরে দাঁড়ালেও তাড়া করছে। প্রিজন ভ্যানে তুলছে। মহিলা সমর্থকরা সমস্বরে বলেছেন, এত পুলিশ এখানে। অথচ ১৪ আগস্ট রাতে আর জি কর হাসপাতালে কয়েকজন ভাঙচুরের সময় কোথায় ছিল পুলিশ। তাদের আটকানো গোল না কেন। 

Comments :0

Login to leave a comment