বিজেপি ৮০ আসনে, জেডিইউ ৮১ আসনে, এলজেপি ২০ আসনে এগিয়ে রয়েছে বলে জানাচ্ছে নির্বাচন কমিশন। সব মিলিয়ে ২৪৩ আসনের মধ্যে ২০০ আসনে এগিয়ে এনডিএ।
বিরোধী আরজেডি ৩৪ আসনে এগিয়ে। সিপিআই - লিবারেশন ৬ আসনে এগিয়ে।
প্রায় ৮০ লক্ষ বাড়তি ভোট পড়েছে। বাইরের রাজ্যে কর্মরত কম বয়সী অংশের লম্বা সারি দেখা গিয়েছে দু দফাতেই। দেখা গিয়েছে মহিলাদের জোরদার ভোটদান।
এই রেকর্ড ভোটদানের ফলাফল গণনা শুরু হলো বিহারে। দুদফায় ভোটদানের হার সর্বোচ্চ, ৬৭.১৩%, জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ৭.৪৫ কোটি ভোটদাতা ভোট দিয়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। কিন্তু ফল গোনার দিনও নজরে রয়েছে কমিশনের ভূমিকা।
কমিশনকে ঘিরে সন্দেহ জোরালো হয় বিহারে এসআইআর ঘোষণার পরই। কোনো রাজনৈতিক দলকে না জানিয়ে, সর্বদল বৈঠক না করে শুরু হয় প্রক্রিয়া। দায়ের হয় মাম সর্বোচ্চ আদালতে। তার শুনানি চলছে। প্রক্রিয়া বন্ধ না করলেও নথি হিসেবে আধার কার্ড যুক্ত হয় শীর্ষ আদালতের নির্দেশে।
পশ্চিমবঙ্গ সহ ১২ রাজ্যের এসআইআর ঘোষণার পরদিন যদিও সর্বদল বৈঠক করতে হচ্ছে কমিশনকে।
নিবিড় সংশোধনের জেরে বিহারে প্রায় ৭০ লক্ষ নাম বাদ পড়েছে। যুক্ত হয়েছে ২১ লক্ষ নাম। সেই তালিকা দিতেও গোড়ায় রাজি ছিল না কমিশন। সুপ্রিম কোর্টের হস্তক্ষেপে দিতে হয়েছে নাম। তালিকায় তাও গুচ্ছ গুচ্ছ ভুল বেরিয়েছে। কিন্তু কমিশন জানাতে পারেনি অনুপ্রবেশকারী করা।
নরেন্দ্র মোদী অমিত শাহের প্রচারে তবু অনুপ্রবেশ প্রধান বিষয় হয়েছে। আর উল্টো দিকে মহাগঠবন্ধন সবচেয়ে বেশি জোর দিয়েছে শিক্ষা এবং রোজগারে।
মহাগঠ বন্ধন নেতা তেজস্বী যাদবের বলেছে, কারো ইশারায় আধিকারিকরা গরমিল করতে চাইলে জবাব দেবে জনতা। স্পষ্ট গরিষ্ঠতার দাবি করেছেন তিনি।
পাঁচ বছর আগে এনডিএ পেয়েছিল ১২৫ আসন। মহাগঠবন্ধন পেয়েছিল ১১০ আসন। ভোটের শতাংশে ফারাক ছিল ০.০৩ শতাংশের।
Comments :0