Madhyamik Hoogly

চিকিৎসক হতে চায় তপজ্যোতি, গবেষণা করতে চায় নীলাঙ্কন

রাজ্য

মাধ্যমিকে চতুর্থ  তপজ্যোতি মন্ডল।ছবি অভীক ঘোষ।

 মাধ্যমিকে চতুর্থ হুগলির তপজ্যোতি মন্ডল। তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৬৯০। বাড়ি আরামবাগের কামারপুকুর ডাক বাংলোয়। তপজ্যোতি কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। 

বাবা সব্যসাচী মন্ডল তালপুর হাই স্কুলের ভূগোলের শিক্ষক। মা অদিতি মন্ডল ভূগোলে এম. এস. সি, বর্তমানে গৃহবধূ। ছোটবেলা থেকে রবীন্দ্র সঙ্গীত এবং ভক্তিমূলক গান বাজনা করতে পছন্দ করে তপজ্যোতি। সাতটি বিভাগেই শিক্ষক ছিল তপজ্যোতির। আগামীদিনে ডাক্তার হতে চায় তপজ্যোতি। 

বাবা সব্যসাচী মন্ডল বলেন, কামারপুকুর রামকৃষ্ণ প্রাইমারি স্কুলের ক্লাস ওয়ান থেকেই পড়াশোনা করেছে, পঞ্চাম শ্রেণি থেকে কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশনে পড়াশোনা করছে তপজ্যোতি। আশা করেছিলাম মাধ্যমিকে এক থেকে দশের মধ্যে স্থান করবে। চতুর্থ হয়েছে আমরা খুশি। তপজ্যোতির পড়ার নির্দিষ্ট কোনও সময় ছিল না, যখন ইচ্ছে হত তখন পড়াশোনা করত। আগামী দিনে তপজ্যোতি  ডাক্তার হতে চায়।

পাশাপাশি মাধ্যমিকে দশম স্থান অধিকার করেছে হুগলির নীলাঙ্কন মন্ডল। তাঁর প্রাপ্য নম্বর ৬৮৪। বাড়ি পাণ্ডুয়া স্টেশন রোডে। নীলাঙ্কন ব্যান্ডেল এলিট কো এড স্কুলের ছাত্র। বাবা পার্থ সারথি মন্ডল কালনা শ্রী শ্রী নীগমানন্দ বিদ্যামন্দিরের পদার্থবিজ্ঞানের শিক্ষক। মা সুজাতা মন্ডল গৃহবধূ। 

ছোটবেলা থেকেই গল্পের বই পড়া এবং গিটার বাজানোর শখ নীলাঙ্কনের। বাংলা এবং পদার্থ বিজ্ঞান ছাড়া বাকি পাঁচটি বিভাগে পাঁচজন শিক্ষক ছিল নীলাঙ্কনের। বাবা পদার্থ বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় বাবার কাছেই পদার্থ বিজ্ঞান পড়ত নীলাঙ্কন। আগামীদিনে গবেষণা মূলক পড়াশোনা করতে চায় নীলাঙ্কন।


 

 

Comments :0

Login to leave a comment