তটে আছড়ে পড়ার সময় গতিবেগ থাকবে প্রায় ১২০ কিলোমিটার। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস তেমনই। বৃহস্পতিবার গভীর রাতেই প্রভাব বোঝা যাবে পশ্চিমবঙ্গের মতো একাধিক রাজ্যে।
পশ্চিমবঙ্গে বৃহস্পতিবার সারাদিন বৃষ্টি হয়েছে। ওডিশার ভিতরকণিকা এবং ধামারা বন্দরের মধ্যে দিয়ে সাইক্লোন স্থভাগে আছড়ে পড়বে। পশ্চিমবঙ্গে তীব্রতা কম থাকবে বলে অনুমান রয়েছে। তবে জোরালো হাওয়ার দাপট রয়েছে উপকূল এলাকায়।
বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকারের দাবি, প্রায় আড়াই লক্ষ বাসিন্দাকে সরিয়ে আনা হয়েছে নিরাপদ এলাকায়।
আবহাওয়া বিভাগের অনুমান অনুযায়ী বৃহস্পতিবার গভীর রাত বা শুক্রবার ভোরে স্থলভাগে পৌঁছাবে ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি বলেছেন উদ্ধারের জন্য লক্ষ ৫৬ হাজার ৯৪১ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তিনি থাকবেন নবান্নে। মুখ্যসচিব মনোজ পন্ত এবং স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী বিপর্যয় মোকাবিলার দায়িত্বে রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ স্তর থেকে।
দক্ষিণ এবং উত্তর ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া, হুগলীতে সারাদিন বৃষ্টি হয়েছে। আগামী ৪৮ ঘন্টায় দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া বিভাগ। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে নামতে বারণ করা হয়েছে সতর্কবার্তায়।
বৃহস্পতিবার রাত ৮টা থেকে শিয়ালদহে উত্তর ও দক্ষিণ শাখায় লোকাল ট্রেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছ। কলকাতার রাস্তায় বাসও চলেছে খুব কম। তবে মেট্রো পরিষেবা নির্ধারিত সময় মেনে চালু থাকছে।
DANA CYCLONE
চলছে বৃষ্টি, ঝড়ের শঙ্কায় ফাঁকা রাস্তাঘাট
×
Comments :0