রাজ্যের সেচ মন্ত্রী মানস ভুঁইঞা মালদহ এসে গঙ্গা ভাঙ্গন দেখেছিলেন সোমবারই। চব্বিশ ঘন্টা পার হতে না হতেই আবার ভাঙনের কবলে পড়ল মানিকচকের গুরুত্বপূর্ণ গঙ্গার ঘাট।
মানিকচকের এই ঘাট দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ নৌকা দিয়ে ঝাড়খণ্ডে যাতায়াত করে থাকে। ঘাট সংলগ্ন বেশ কিছু হোটেল, দোকান ও বাড়ি নদীগর্ভে তলিয়ে গেছে। যা এলাকার মানুষদের মধ্যে নূতন করে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।
এলাকায় ছুটে যান এলাকার সিপিআই(এম) নেতা কর্মীরা। যান মানিকচক ব্লকের বিডিও ও প্রধান।
সোমবার মানস ভুঁইঞার সঙ্গে ছিলেন সেচ দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সাবিনা ইয়াসমিন, যিনি জেলা থেকে নির্বাচিত। ছিলেন অন্যান্য জনপ্রতিনিধিরা। সেচমন্ত্রী সবার সামনে সেচ আধিকারিকদের ধমকও দিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে এ বিষয়ে রিপোর্ট দিতে বলেন। যদিও বন্যার সময় বিপন্ন মানুষদের পাশে দেখা যায়নি।
গত ১৩ বছরে, রাজ্যে সরকার পরিবর্তনের পর থেকে, মালদহ ও মুর্শিদাবাদের ভাঙন রোধে উদ্যোগ নেই। অভিযোগ, ভাঙন রোধে রাজ্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছে কেবল কাগজে কলমে। তার কোনও চিহ্ন এলাকার মানুষের নজরে পড়ে না।
Manikchak River Erosion
সেচমন্ত্রী ঘুরে যাওয়ার পরই ভাঙন মানিকচকে, তলিয়ে গেল দোকান-হোটেল
×
Comments :0